ঐক্যবদ্ধ আওয়ামীলীগ এখন অনেক বেশি শক্তিশালী: শাহীন চাকলাদার

মশিয়ার রহমান, কেশবপুর (যশোর):
আগামী ২৯ মার্চ জাতীয় সংসদীয় আসন ৯০ এর যশোর-৬ (কেশবপুর) আসনে উপ-নির্বাচন। এ আসনের উপ-নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী শাহীন চাকলাদারকে বিজয়ী করার লক্ষ্যে কেশবপুর উপজেলার সাতবাড়িয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের উদ্যোগে কর্মীসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সাতবাড়িয়া কর্মী সভায় প্রধান অতিথি যশোর-৬ (কেশবপুর) আসনের উপ-নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহীন চাকলাদার বলেছেন, কেশবপুরের আওয়ামী লীগ এখন ঐক্যবদ্ধ। ঐক্যবদ্ধ আওয়ামী লীগ এখন অনেক বেশি শক্তিশালী। আওয়ামী লীগ একটি প্রতিষ্ঠিত দল। সংগঠন শক্তিশালী হলে দল শক্তিশালী হয়। অতীতে কি ঘটেছে আর কি হয়েছে তা আমি দেখতে চাই না। আগামী ২৯ মার্চ যশোর-৬ কেশবপুর সংসদীয় আসনে উপ-নির্বাচনে ঐক্যবদ্ধভাবে নৌকায় ভোট দিয়ে আওয়ামী লীগের বিজয় সুনিশ্চিত করতে হবে। তৃণমূলের হতদরিদ্র মানুষের ভাগ্যের উন্নয়নে নৌকায় ভোট দিয়ে শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে হবে। সকল দ্বিধা দ¦ন্দ্ব ভুলে গিয়ে ঐক্যবদ্ধ হয়ে নৌকা প্রতীকের জন্য কাজ করতে হবে। এখন থেকে বাড়ি বাড়ি গিয়ে নৌকা প্রতীকে ভোট প্রার্থনা করতে হবে। শনিবার সন্ধ্যায় সাতবাড়িয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের আহবায়ক জি এম হাসানের সভাপতিত্বে কর্মীসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন।

বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, কেশবপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এসএম রুহুল আমীন, সহ-সভাপতি ও কেশবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী রফিকুল ইসলাম, রফিকুল ইসলাম পিটু, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গাজী গোলাম মোস্তফা, কেশবপুর পৌরসভার মেয়র রফিকুল ইসলাম মোড়ল। অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, ঢাকা কুয়েত-ছাত্রমৈত্রী হলের ভিপি উপজেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক মফিজুর রহমান মফিজ, উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভানেত্রী রাবেয়া ইকবাল, সাতবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শামছুদ্দিন দফাদার, সাতবাড়িয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতা মশিয়ার রহমান দফাদার, ছাত্রলীগ নেতা আবু কালাম প্রমুখ। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন, যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব এ.কে.এম খয়রাত হোসেন, আওয়ামী লীগ নেতা চেয়ারম্যান শাহারুল ইসলাম, কেশবপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক গৌতম রায়, সাগরদাঁড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুস্তাফিজুল ইসলাম মুক্ত, আওয়ামী লীগ নেতা ও জেলা পরিষদ সদস্য সোহরাব হোসেন, সাবেক উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক ও পৌর আওয়ামী লীগ নেতা ইকবাল হোসেন খান, উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি নাহিদ হাসান, মজিদপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গাজী গোলাম সরোয়ার, বিদ্যানন্দকাটি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের আহবায়ক বিএম ইব্রাহীম হোসেন, উপজেলা যুবলীগের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক কাজী মুজাহিদুল ইসলাম পান্না, সাহরিয়ার রায়হান সান্টু, যুবলীগ নেতা আবুল হাসান, পৌর আওয়ামী লীগ নেতা আবুল কালাম আজাদ, আবুল বাসার খান, উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদিকা মমতাজ খাতুন, পৌর মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদিকা ফাতেমা খাতুন, হিরা বেগম, খাদিজা খাতুন, হাসানপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতা শহিদুজ্জামান শাহিন, সেলিম রেজা, বিদ্যানন্দকাটি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আমজাদ হোসেন, সুফলাকাটি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাস্টার আবদুস সামাদ সরদার, গৌরিঘোনা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান হাবিব, ত্রিমোহিনী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আনিসুর রহমান আনিস, উপজেলা ছাত্রলীগের আহবায়ক কাজী আজাহারুর ইসলাম মানিক, ছাত্রলীগ নেতা রায়হান কবীর, হাসানপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের আহবায়ক সুমন রায়হানসহ আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, শহিলা লীগ, ছাত্রলীগ, শ্রমিক লীগের নেতা কর্মীরা।

সুন্দরবনটাইমস.কম/নিজস্ব প্রতিবেদক