কলারোয়ায় ১৬ জুটির কেরামবোর্ড প্রতিযোগিতা

প্রকাশিত: ১১:৩৬ অপরাহ্ণ, মার্চ ১০, ২০২০ | আপডেট: ১১:৩৬:অপরাহ্ণ, মার্চ ১০, ২০২০

কলারোয়ায় ১৬ জুটির কেরামবোর্ড প্রতিযোগিতা

সোহাগ মাল্টিমিডিয়া এন্ড ট্র্যাভেলস

নিজস্ব প্রতিবেদক, কলারোয়া(সাতক্ষীরা):
কলারোয়ায় ১৬ জুটির কেরামবোর্ড প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করা হয়েছে। পৌরসভাধীন ঝিকরা চৌরাস্তা মোড়ে মাগফুরের কেরামবোর্ড ঘরে আয়োজিত প্রতিযোগিতায় বাগআঁচড়া, নাভারণ, বাকড়া, বেনাপোল, কলারোয়ার রায়টা, খোরদো, ঝিকরা, গদখালী, মুরারীকাটি, তুলশীডাঙ্গা ও আশপাশের মোট ১৬জন জুটি অংশ নেন। মঙ্গলবার বিকাল থেকে শুরু হয়ে গভীর রাত পর্যন্ত এ প্রতিযোগিতা চলে।
প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন সাতক্ষীরা জেলা পরিষদ সদস্য ও উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ.সভাপতি আলহাজ্ব শেখ আমজাদ হোসেন।
সেসময় আরো উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী এনায়েত খান টুন্টু, কলারোয়া নিউজের রিপোর্টার হাবিবুর রহমান রনি, ক্রীড়াপ্রেমী জামিউল ইসলাম, মাজেদ আলী, আকাশ হোসেন, পারভেজ, মাগফুর রহমান, ইমান আলী, ইউনুচ আলী, ইসরাইল হোসেন, লিটন হাসান প্রমুখ।

কলারোয়া এসিল্যান্ড আক্তার হোসেন

কার্ড কাছে না থাকায় সাংবাদিককে তথ্য দিলেন না কলারোয়া এসিল্যান্ড আক্তার হোসেন

কলারোয়ার দখলকৃত ধানদিয়া শ্মশান পরিদর্শনে গিয়ে শ্মশানের জমি নির্ধারণ করে দিলেন উপজেলা সহকারী কমিশনার(ভূমি) আক্তার হোসেন। এবিষয়ে স্থানীয় এক সাংবাদিক তথ্য সংগ্রহ করতে গেলে তাৎক্ষনিক তার পরিচয়পত্র কাছে না থাকায় সাংবাদিককে কোন তথ্য দিতে অস্বীকৃতি জানান এসি ল্যান্ড আক্তার হোসেন।
জানা গেছে, মঙ্গলবার সকাল ১১টার দিকে কলারোয়ার ধানদিয়া স্কুল সংলগ্ন সনাতন হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের মরদেহ দাহ করার স্থান ‘শ্মশান’ সরেজমিনে পরিদর্শন করেন সহকারি কমিশনার (ভূমি) আক্তার হোসেন। ওই স্থান পরিদর্শনকালে উপস্থিত শ্মশান কর্তৃপক্ষকে বলেন- ‘এখান থেকে ৩.৫ শতক জমি শ্মশানের জন্য ব্যবহার করবেন।’
শ্মশানের কার্য সম্পাদনের স্থান হিসেবে ৩.৫শতক জমি তিনি নিজে সনাক্ত করে দেন।
শ্মশানের জমিটি কতিপয় ভূমি দস্যুর হাত থেকে রক্ষা হওয়ায় শ্মশান দেখভালের দায়িত্বরতরা আশার আলো দেখতে পেয়েছেন। তারা শ্মশানটি সংষ্কারের উদ্যোগ নেবেন হবে বলে জানান।
এদিকে, দুপুরে সহকারি কমিশনার (ভূমি) আক্তার হোসেনের কাছে তাঁর কার্যালয়ে ‘এতোদিন শ্মশান স্থানটি দখল করে রাখা ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কোন ধরণের পদক্ষেপ নেয়া হবে কিনা’ এবং ‘এ সংক্রান্ত তথ্য জানতে’ সেখানে গেলে স্থানীয় সাংবাদিক দেবাশীষ চক্রবর্তী বাবুর কাছে কোন তথ্য দিতে অস্বীকৃতি জানান জনাব আক্তার হোসেন। তিনি সাংবাদিকের কাছে পরিচয়পত্র দেখতে চান। তাৎক্ষনিক পরিচয়পত্র কাছে না থাকলেও গেলো নির্বাচনের সময় ‘নির্বাচন কমিশন’ থেকে পাওয়া নিজের ‘সাংবাদিক পরিচয়পত্র’র ছবি যেটা মোবাইলে তোলা ছিলো সেটা দেখান। তবু কার্ড ছাড়া কোন প্রশ্নের উত্তর দিবেন না বলে সাফ জানিয়ে দেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) আক্তার হোসেন। ফলে তার বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।

কলারোয়ায় হরিদাস ঠাকুর জন্মভিটা আশ্রম

কলারোয়ায় হরিদাস ঠাকুর জন্মভিটা আশ্রমে ৫ম দোল উৎসব সাময়িক স্থগিত

কলারোয়ায় হরিদাস ঠাকুর জন্মভিটা আশ্রমে ৫ম দোল উৎসব সাময়িক স্থগিত করা হয়েছে। বিশ্বব্যাপী করোনা ভাইরাস প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রনে বাংলাদেশ সরকারের সাম্প্রতিক গৃহীত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী যে কোন জনসমাগম এড়িয়ে যাওয়ার আহবানে সরকারি সিদ্ধান্তের প্রতি শ্রদ্ধা জাপন করে সাতক্ষীরা জেলার কলারোয়া উপজেলার কেঁড়াগাছি গ্রামে নামাচার্য্য শ্রীশ্রী ব্রহ্ম হরিদাস ঠাকুর এর জন্মভিটা আশ্রম প্রাঙ্গণে ১৪ মার্চ থেকে ১৭ মার্চ ২০২০ ইং তারিখে ৪ দিন ব্যাপী অনুষ্ঠিতব্য ৫ম দোল যাত্রা উৎসব অনুষ্ঠান সাময়িক স্থগিত করা হয়। মঙ্গলবার (১০মার্চ) দুপুরে আশ্রম পরিচালনা পর্ষদের এক জরুরী সভায় এই সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
আশ্রম প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতিত্ব করেন আশ্রম পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি অধ্যাপক কার্তিক চন্দ্র মিত্র। উদ্ভুত পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে ও সরকারি নির্দেশনায় স্থগিতকৃত এই দোল যাত্রা উৎসবের তারিখ পরবর্তীতে জানানো হবে।
একই সাথে করোনা ভাইরাস প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণে সকলকে সচেতন ও সজাগ থাকার আহবান জানানো হয় জরুরী সভা থেকে।

কলারোয়ায় সিএইচসিপিদের স্বাস্থ্য তথ্য ব্যবস্থাপনা বিষয়ে প্রশিক্ষণ

সাতক্ষীরার কলারোয়ায় সিএইচসিপিদের স্বাস্থ্য তথ্য ব্যবস্থাপনা বিষয়ে প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার দুইদিন ব্যাপী এই প্রশিক্ষণ সম্পন্ন হয়। কলারোয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের হলরুমে স্বাস্থ্যসেবা সংক্রান্ত তথ্যাদি সংগ্রহ ও প্রদান করা, স্বাস্থ্য-তথ্য নেটওয়ার্কিং সহ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়। প্রশিক্ষণে উপজেলার সকল কমিউনিটি ক্লিনিকের ২৪জন কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডার (সিএইচসিপি) অংশ নেন।
প্রশিক্ষক ছিলেন ডাক্তার আসিফ আহমেদ।

প্রশিক্ষণের সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা (ইউএইচ এন্ড এফপিও) ডাক্তার জিয়াউর রহমান। এসময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য পরিদর্শক নজরুল ইসলাম, প্রধান সহকারী আবুল কালাম আজাদ প্রমুখ।

সুন্দরবনটাইমস.কম/ডেক্স

 


আপনার মতামত লিখুন :

নিজস্ব প্রতিবেদক