নতুন উদ্ভাবিত সরিষা-ধানের জাত দিয়ে বিপ্লব ঘটানো সম্ভব: কৃষিমন্ত্রী

প্রকাশিত: ৯:০০ অপরাহ্ণ, ফেব্রুয়ারি ২৩, ২০২০ | আপডেট: ৯:০০:অপরাহ্ণ, ফেব্রুয়ারি ২৩, ২০২০

নতুন উদ্ভাবিত সরিষা-ধানের জাত দিয়ে বিপ্লব ঘটানো সম্ভব

সোহাগ মাল্টিমিডিয়া এন্ড ট্র্যাভেলস

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা:
নতুন উদ্ভাবিত সরিষা ও ধানের জাত দিয়ে বিপ্লব ঘটানো সম্ভব বলে মন্তব্য করেছেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক।
তিনি বলেন, শিল্প কারখানা বাড়ানোর মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে হবে যেখানে কৃষির বড় ভূমিকা থাকবে। সবুজ বিপ্লবকে বেগবান করতে হবে। প্রতিবছর ৭-৮ লাখ টন ডাল আমদানি কেন করতে হচ্ছে? আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করলে ডালের আমদানি নির্ভরতা রোধ করা যেত।
গতকাল কৃষি মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) সফল বাস্তবায়নের জন্য পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।
এ সময় এপিএ সফলভাবে বাস্তবায়নে যারা সফল হয়েছেন তাদের অভিনন্দন জানান আব্দুর রাজ্জাক।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, কৃষি মন্ত্রণালয়ের কাজের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রয়েছে বলেই এ খাতের সাফলতা দৃশ্যমান। সরকারের অঙ্গীকার আমার গ্রাম, আমার শহর। আমার গ্রাম, আমার শহরের অর্থ হল গ্রামবাংলার প্রাকৃতিক রূপ অটুট রেখে শহরের সুবিধা গ্রামে পৌঁছে দেওয়া।
তিনি বলেন, গ্রামের মানুষের আয় বাড়াতে হবে। উন্নত রাস্তাঘাট, যোগাযোগ ব্যবস্থা, সুপেয় পানি, আধুনিক স্বাস্থ্যসেবা ও সুচিকিৎসা, মানসম্পন্ন শিক্ষা, উন্নত পয়ঃনিষ্কাশন ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সরবরাহ বাড়ানোসহ মানসম্পন্ন ভোগ্যপণ্যের বাজার সম্প্রসারণের মাধ্যমে আধুনিক শহরের সব সুবিধাদি দেওয়ার মাধ্যমে বর্তমান সরকার প্রতিটি গ্রামকে শহরে উন্নীত করার কর্মসূচি বাস্তবায়ন করবে। বাংলাদেশ হবে উন্নত দেশ।
আব্দুর রাজ্জাক বলেন, মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের সবাইকে মাঠে যেতে হবে, কৃষকের সঙ্গে কথা বলতে হবে। মাঠ পর্যায়ের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তাদের কৃষকের বাড়ি বাড়ি যেতে হবে। কোন কৃষক কী ফসল আবাদ করতে চায়, তার উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা কত জানতে হবে। প্রয়োজনীয় সহায়তা দিতে হবে।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন কৃষি সচিব মো. নাসিরুজ্জামান। এতে মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও দপ্তর সংস্থার প্রধানরা উপস্থিত ছিলেন।
এবারে এপিএ পুরস্কারপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে- বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি) প্রথম স্থান, বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিএসআরআই) দ্বিতীয় ও তুলা উন্নয়ন বোর্ড (সিডিবি) তৃতীয় স্থান অর্জন করে। পরে মন্ত্রণালয়ের এপিএ টিমকে সম্মাননা দেওয়া হয়।

এসএমই ঋণ বিতরণ পদ্ধতি সহজ করার নির্দেশ

ক্ষুদ্র ও মাঝারিশিল্পের উন্নয়নে এসএমই নীতিমালা ২০১৯-এর কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নে ওয়ার্কিং কমিটি চূড়ান্ত করেছে জাতীয় এসএমই উন্নয়ন পরিষদ। গতকাল শিল্প মন্ত্রণালয়ের এসএমই নীতিমালা বাস্তবায়ন-সংক্রান্ত সভায় এ কমিটি চূড়ান্ত করা হয়। এ সময় ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের উদ্যোক্তারা যাতে সহজে আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ঋণ পায় সেজন্য ঋণ বিতরণ পদ্ধতি সহজ করতে নির্দেশনা দেয়া হয়।
জাতীয় এসএমই উন্নয়ন পরিষদের সভাপতি ও শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূনের সভাপতিত্বে সভায় শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদারসহ কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
এসএমই শিল্পের উন্নয়নে শিল্প সচিবের সভাপতিত্বে গঠিত টাস্কফোর্স কমিটির সভায় গৃহীত ১১টি স্বল্পমেয়াদি কার্যক্রমের ওপর বিস্তারিত আলোচনা এবং এসব বিষয়ে প্রয়োজনীয় দিক-নির্দেশনা দেয়া হয়।
শিল্পমন্ত্রী বলেন, দেশের ৭৮ লাখ ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পোদ্যোক্তারা নিজেদের জন্য আত্ম-কর্মসংস্থান সৃষ্টির পাশপাশি অন্যের জন্যও কর্মসংস্থান সৃষ্টি করছে। এ খাতের উদ্যোক্তারা শতভাগ সততার সঙ্গে কাজ করছে। তাদের জন্য ঋণ সুবিধা নিশ্চিত করা হলে দেশের অর্থনীতিতে এসএমই খাত আরও শক্তিশালী ভূমিকা রাখতে পারবে উল্লেখ করে শিল্পমন্ত্রী ব্যাংকগুলোকে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প উদ্যোক্তাদের স্বার্থ বিবেচনার আহ্বান জানান।
শিল্পমন্ত্রী ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প উদ্যোক্তাদের জামানতের সক্ষমতার বিষয়টি বিবেচনা না করে তাদের পারফরম্যান্স বিবেচনা করে ঋণ প্রদানে ব্যাংকগুলোর প্রতি অনুরোধ জানান।
শিল্প প্রতিমন্ত্রী বলেন, শুধু ঢাকা ও চট্টগ্রামের মতো বড় শহরে ঋণ বিতরণ কার্যক্রম সীমাবদ্ধ না রেখে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের জন্য ঋণপ্রাপ্তি নিশ্চিত করা প্রয়োজন। গ্রামকে শহরে পরিণত করতে স্থানীয় কাঁচামালভিত্তিক শিল্পের বিকাশে সেখানে অবস্থিত ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পগুলোর জন্য পর্যাপ্ত ঋণ সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে।
এসএমই শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোর ঋণ পরিশোধের হার শতভাগ উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পপ্রতিষ্ঠানকে ঋণ দেয়া হলে ব্যাংকগুলো বেশি লাভবান হবে।
এসএমই ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সফিকুল ইসলাম বলেন, এসএমই নীতিমালা-২০১৯ দেশের ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পকে একটি শক্তিশালী অবস্থানে নিয়ে যেতে অর্থপ্রাপ্তি, প্রযুক্তি ও উদ্ভাবন, বাজার, শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ, ব্যবসা সহায়ক সেবা এবং তথ্যপ্রাপ্তির সুযোগ নিশ্চিতের ওপর স্পষ্ট নির্দেশনা করায় এসব বিষয় বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্টদের দায়বদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলম এসএমই ইনকিউবেশন সেন্টার সুবিধা তৈরিতে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় প্রণীত শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং ও ইনকিউবেশন সেন্টারকে অনুসরণ করার পরামর্শ দেন।
কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব মুনশী শাহাবুদ্দীন আহমেদ বলেন, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের উদ্যোগে ১১৫টি ট্রেডে ৩৬০ ঘণ্টার শর্টকোর্স পরিচালনা করা হচ্ছে। ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের কারিগররা প্রয়োজন অনুসারে এসব প্রশিক্ষণ গ্রহণের মাধ্যমে নিজেদের দক্ষতা বাড়াতে পারেন।
সভায় বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের সদস্য শাহ মো. আবু রায়হান আলবেরুনী, বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর এস এম মনিরুজ্জামান, এফবিসিসিআইয়ের সহ-সভাপতি রেজাউল করিম রেজনু, কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. আরিফুর রহমান অপু, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. আবুল মনসুর, বিদ্যুৎ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব এ কে এম হুমায়ূন কবীর, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. আফজাল হোসেন, বিডার নির্বাহী সদস্য মোহসিনা ইয়াসমিন, পরিকল্পনা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. মোশাররফ হোসেন, নাসিবের সভাপতি মির্জা নূরুল গনি শোভন, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের প্রথম সচিব কাজী ফরিদ উদ্দীন, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সহকারী সচিব মো. সাহাব উদ্দীন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

তালিকাভুক্ত হলো বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংক

বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেডকে তফসিলি ব্যাংক হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। রোববার বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে এ-সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, গতকাল থেকে বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেডকে তফসিলি ব্যাংকরূপে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। এ ব্যাংকটিসহ সরকারি-বেসরকারি মিলে দেশে তফসিলি ব্যাংকের সংখ্যা দাঁড়াল ৬০টিতে। এর আগে গত ৯ ফেব্রুয়ারি বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংককে চূড়ান্ত অনুমোদন দেয় বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ।
জানা গেছে, বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেডের প্রধান উদ্যোক্তা হলেন বেঙ্গল গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান মো. জসিম উদ্দিন। যদিও শুরুতে ‘বাংলা ব্যাংক’ নামেই অনুমোদনের আবেদন জমা দেয়া হয়েছিল। দেশে তাদের প্লাস্টিক শিল্পসহ বিভিন্ন ব্যবসা রয়েছে। তিনি আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য মোরশেদ আলমের ভাই। ১৭ পরিচালক ও তিন স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়ে যাত্রা করবে ব্যাংকটি।
এ আগে গত বছরের ১৭ ফেব্রুয়ারি বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংককে প্রাথমিক সম্মতিপত্র (এলওআই বা লেটার অব ইনটেন্ট) দিয়েছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বিধি মোতাবেক, ১০ লাখ টাকা ফি দিয়ে নতুন ব্যাংকের অনুমোদন পেতে আবেদন করতে হয়। আর চূড়ান্ত অনুমোদন পেতে ৪০০ কোটি টাকা পরিশোধিত মূলধন লাগে। তবে এ ব্যাংকের পরিশোধিত মূলধন ৪০০ কোটি টাকা থেকে বাড়িয়ে ৫০০ কোটি টাকা করতে শর্ত দিয়েছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
এ ছাড়া ব্যাংকগুলোকে প্রথমে যৌথ মূলধন কোম্পানি ও ফার্মসমূহের নিবন্ধক (আরজেএসসি) থেকে নিবন্ধন নিয়ে কোম্পানি গঠন করতে হয়। এসব শর্ত পূরণ করায় ব্যাংক কোম্পানি আইনের ৩২ ধারা অনুযায়ী ব্যাংকের জন্য চূড়ান্ত লাইসেন্স দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক।

ডেপুটি গভর্নর নিয়োগে তৃতীয়বার বিজ্ঞপ্তি

বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নরের দুটি শূন্য পদে নিয়োগের জন্য তৃতীয়বারের মতো বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ।
ডেপুটি গভর্নর নিয়োগ-সংক্রান্ত সার্চ কমিটির সদস্য সচিব ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের অতিরিক্ত সচিব এবিএম রুহুল আজাদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিটি গতকাল আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।
এর আগে গত বছরের ৪ অক্টোবর ডেপুটি গভর্নরের একটি শূন্যপদে নিয়োগে নিজেদের ওয়েবসাইটের পাশাপাশি বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকে বিজ্ঞপ্তি দেয় আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ। এর আগে গত ২৯ জুলাই এ পদের জন্য বিজ্ঞপ্তি দিয়ে বাছাই প্রক্রিয়া শেষ করা হয়। তবে সে দুই বিজ্ঞাপন থেকে কাউকে নিয়োগ দেয়া হয়নি।
বাংলাদেশ ব্যাংকের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ এ পদে নিয়োগের জন্য গত ২৯ জুলাই একবার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে অর্থ মন্ত্রণালয়। বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও পিকেএসএফের চেয়ারম্যান ড. কাজী খলীকুজ্জমান আহমদের নেতৃত্বে গঠিত সার্চ কমিটি বিভিন্ন প্রক্রিয়া শেষে ছয়জনের মৌখিক পরীক্ষা নিয়ে তিনজনের নাম প্রস্তাব করে। তবে সেখান থেকে এখন পর্যন্ত কাউকে নিয়োগ না দেয়ার কারণ জানা যায়নি। এমন পরিস্থিতিতে দীর্ঘদিন ধরে ডেপুটি গভর্নরের দুটি পদ খালি রয়েছে।
নতুন বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নরের শূন্য পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি নি¤œবর্ণিত যোগ্যতা ও শর্তাদিতে নিয়োগের জন্য বাংলাদেশি নাগরিকদের নিকট হতে দরখাস্ত আহ্বান করা যাচ্ছে।
এ পদের জন্য আবেদনকারীকে কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী হতে হবে। তবে অর্থ, আর্থিক ব্যবস্থাপনা, হিসাব বিজ্ঞান, ব্যবসা প্রশাসন বিষয়সমূহকে অগ্রাধিকার দেয়া হবে। অর্থ বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান সংক্রান্ত কার্যক্রমে অন্যূতম পাঁচ বছরের অভিজ্ঞতাসহ সরকারের কার্যক্রমে সর্বমোট অন্যূতম ২৫ বছরের অভিজ্ঞতা অথবা দেশে-বিদেশে কেন্দ্রীয় ব্যাংক অথবা বাণিজ্যিক বা বিশেষায়িত ব্যাংক অথবা আর্থিক প্রতিষ্ঠানে নির্বাহী পরিচালক অথবা উপব্যবস্থাপনা পরিচালক পদে দুই বছরের অভিজ্ঞতাসহ ২৫ বছরের কর্ম অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
সামষ্টিক অর্থনীতি, মুদ্রানীতি, বৈদেশিক মুদ্রা ব্যবস্থাপনা বিষয়ে সম্যক ধারণা, বিশ্লেষণ ক্ষমতা ও অভিজ্ঞতা সম্পন্ন প্রার্থীকে অগ্রাধিকার দেয়া হবে। সন্তোষজনক যোগাযোগ, উপস্থাপনা ও আলাপ-আলোচনা, কৌশলে-দক্ষতা সম্পন্ন প্রার্থীকে অগ্রাধিকার দেয়া হবে।
বাণিজ্যিক ব্যংকে ২৫ বছরের অভিজ্ঞতা এবং ফিনান্সিয়াল টেকনোলজি বিষয়ে অভিজ্ঞতা সম্পন্ন প্রার্থীদের মধ্য হতে একটি ডেপুটি গভর্নরের পদ পূরণ করা হবে। ২০২০ সালের ১৫ মার্চে আবেদনকারীর বয়স ৬০ বছর বা তার কম হতে হবে।
ডেপুটি গভর্নর নিয়োগ সংক্রান্ত সার্চ কমিটি বরাবরে লিখিত আবেদনপত্র হার্ডকপি ও সফট কপি আগামী ১৫ মার্চ বিকাল ৫টার মধ্যে পৌঁছাতে হবে। তবে গত ৪ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে দৈনিক সমকাল, দি ফাইন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেস, বাংলাদেশ ব্যাংক এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ডেপুটি গভর্নরের শূন্য পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির আলোকে ইতোপূর্বে যারা আবেদন করেছেন তাদের পুনরায় আবেদন করার প্রয়োজন নেই।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সার্চ কমিটি কোনো কারণ দর্শানো ব্যতিরেকে যে কোনো আবেদন গ্রহণ বা বাতিলের ক্ষমতা সংরক্ষণ করেন।

শেয়ারবাজারে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের দরপতন

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমায় প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সবকটি মূল্য সূচকের পতন হয়েছে। বেশিরভাগ কোম্পানিরর কমলেও মূলত গ্রামীণফোনের শেয়ার দাম বাড়ায় বড়রপতন ঘটেনি। কারণ যে হারে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দরপতন হয়েছে মূল্য সূচক কমে তার থেকে বেশ কম হারে। বকেয়া কর বাবদ আপিল বিভাগের নির্দেশে সরকারকে গ্রামীনফোনের এক হাজার কোটি টাকা প্রদান করায় সকাল থেকেই কোম্পানিটির প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বাড়ে।
বাজার বিশ্লেষকদের মতে, গত কয়েক মাসে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগকারীদের কাছে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ছিল গ্রামীন ফোনের সঙ্গে বিটিআরসির পাওনা অর্থ বাবদ জটিলতা। কয়েক দফা আপোসের চেষ্টা করেও বিষয়টি আালত পর্যন্ত গড়ায়। শেষ পর্যন্ত আপিল বিভাগের নির্দেশে গ্রামীন ফোন সরকারকে এক হাজার কোটি টাকা প্রদান করে। ফলে সার্বিকভাবে গ্রামীন ফোনের প্রতি বিনিয়োগকারীদের বিশেষ আগ্রহের সৃষ্টি হয়। কিন্তু ফেব্রুয়ারি মাসের শেষ সপ্তাহ হওয়ায় বিনিয়োগকারীদের একটি অংশ হাতে থাকা শেয়ার বিক্রি করে। ফলে বেশ কিছু কোম্পানির মুনাফা তোলার প্রবণতা দেখা দেয়। সারাদিনই এই প্রবণতা অব্যাহত থাকে।
বাজার পর্যালোচনায় দেখা গেছে, গতকাল ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া ৭০টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম আগের দিনের তুলনায় বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমে ২৭৬টির। আর ২৩টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
এতে ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৩৪ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৬৯৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই-৩০ সূচক ১ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৫৯১ পয়েন্টে উঠে এসেছে। আর ডিএসইর শরিয়াহ্ সূচক ৩ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৮৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। এনি লেনদেনের শুরু থেকেই একের পর এক প্রতিষ্ঠানের দরপতন হলেও ব্যতিক্রম ছিল গ্রামীণফোন। লেনদেনের শুরু থেকেই প্রতিষ্ঠানটির শেয়ারের দাম বাড়তে থাকে। এতে দিনের লেনদেন শেষে গ্রামীণফোনের শেয়ার দাম আগের দিনের তুলনায় ২২ টাকা ৪০ পয়সা বা ৭দশমিক ৫৮ শতাংশ বেড়েছে।
গ্রামীণফোনের শেয়ারের এই দাম বাড়ার কারণে ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক বেড়েছে ২১ পয়েন্ট। অর্থাৎ গ্রামীণফোনের শেয়ারেরাম না বাড়লে এদিন ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক আরও ২১ পয়েন্ট কমতো। আর দাম কমলে সূচকের পতন আরও বেশি হতো।
সূচকের এই পতনের দিনে ডিএসইতে কমেছে লেনদেনের পরিমাণও। দিনভর বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৬৬৮ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় ৭৭০ কোটি ৬০ লাখ টাকা। সে হিসাবে লেনদেন কমেছে ১০২ কোটি ১৫ লাখ টাকা।
টাকার অঙ্কে ডিএসইতে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে গ্রামীণফোনের শেয়ার। কোম্পানিটির ৪৭ কোটি ২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা ওরিয়ন ফার্মার শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২১ কোটি ৪২ লাখ টাকা। ১৯ কোটি ১১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে এসকে ট্রিমস। এছাড়া লেনদেনের শীর্ষ ১০ কোম্পানির মধ্যে রয়েছে – সামিট পাওয়ার, ওরিয়ন ইনফিউশন, কনফিডেন্স সিমেন্ট, গোল্ডেন হার্ভেস্ট, বিএসআরএম, ভিএফএস থ্রেড ডাইং এবং লাফার্জহোলসিম।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সার্বিক মূল্য সূচক সিএএসপিআই ১৪৪ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ৩৮০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ২৩ কোটি ৩২ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেয়া ২৫৪টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৪৩টিরদ াম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১৯৫টির এবং ১৬টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

ডিএসইর চেয়ারম্যান নির্বাচন ২৪ ফেব্রুয়ারী

সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পরিচালনা পর্ষদ সভায় চেয়ারম্যান নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ওই সভায় পরিচালকদের সম্মতিক্রমে ৭জন স্বতন্ত্র পরিচালকের মধ্য থেকে ১জনকে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করা হবে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
ডিমিউচ্যুয়ালাইজেশন আইন অনুযায়ি, স্বতন্ত্র পরিচালকদের মধ্য থেকে চেয়ারম্যান নির্বাচন করতে হয়। এলক্ষে গতকালকের ডিএসইর পর্ষদ সভায় ১জন স্বতন্ত্র পরিচালককে চেয়ারম্যান নির্বাচন করা হবে। যা উপস্থিত শেয়ারহোল্ডার ও স্বতন্ত্র পরিচালকদের সম্মতিতে নির্ধারন করা হবে।
এর আগে গত ১১ ফেব্রুয়ারি মেয়াদ শেষ হওয়ার মধ্য দিয়ে ডিএসইর চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. আবুল হাশেমসহ স্বতন্ত্র পরিচালক সিদ্দিকুর রহমান মিয়া, মনোয়ারা হাকিম আলী, ওয়ালীউল ইসলাম, ড. এম কায়কোবাদ ও অধ্যাপক ড. মাসুদুর রহমান অবসর গ্রহণ করেন।
এরপরে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি ডিএসইর প্রস্তাবিত তালিকা থেকে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ৬জন স্বতন্ত্র পরিচালকের নিয়োগ অনুমোদন দেয়। নিয়োগ পাওয়া স্বতন্ত্র পরিচালকদের মধ্যে রয়েছেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সাবেক সিনিয়র সচিব ইউনুসূর রহমান। এছাড়া সালমা নাসরিন, মো. মুনতাকিম আশরাফ, হাবিবুল্লাহ বাহার এবং অধ্যাপক ড. একেএম মাসুদ স্বতন্ত্র পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন। আর পূণ:নিয়োগ পেয়েছেন অধ্যাপক ড. মো. মাসুদুর রহমান।
উল্লেখ্য, উভয় স্টক এক্সচেঞ্জের পর্ষদে ১৩ জনের মধ্যে ৭ জন স্বতন্ত্র পরিচালক ও ৪ জন শেয়ারহোল্ডার পরিচালক রয়েছেন। এছাড়া ১ জন কৌশলগত বিনিয়োগকারীর মনোনিত পরিচালক এবং পদাধিকার বলে পর্ষদে আরেক জন রয়েছেন ব্যবস্থাপনা পরিচালক।

ব্লকে ৫৫ কোটি টাকার লেনদেন

গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে ১৫টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব কোম্পানির ৫৫ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
জানা গেছে, কোম্পানিগুলোর ১ কোটি ১৬ লাখ ৯ হাজার ৮৯০টি শেয়ার ৩৯ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ৫৫ কোটি ৩৩ লাখ ৯৮ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ৩৭ কোটি ২৮ লাখ ৪ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে বিকন ফার্মার। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩ কোটি ৫২ লাখ ৮০ হাজার টাকার ব্যাংক এশিয়া এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ৩ কোটি ১ লাখ ৫০ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে ওরিয়ন ইনফিউশনের।
এছাড়া গোল্ডেন হার্ভেস্ট এগ্রোর ১ কোটি ৩৯ লাখ ৩৭ হাজার টাকার, ইন্ট্রাকোর ১৬ লাখ টাকার, লাফার্জহোলসিমের ৩২ লাখ ৯০ হাজার টাকার, এমএল ডাইংয়ের ২০ লাখ ৩০ হাজার টাকার, নর্দার্ণ জুটের ৮ লাখ ৮৪ হাজার টাকার, প্রাইম লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ১০ হাজার টাকার, রেনেটার ১ কোটি ৪০ লাখ ৬১ হাজার টাকার, এসকে ট্রিমসের ১ কোটি ৭৪ লাখ ১৯ হাজার টাকার, সোনারবাংলা ইন্স্যুরেন্সের ৭৭ লাখ ২৪ হাজার টাকার, স্কয়ার ফার্মার ৫১ লাখ ৭৫ হাজার টাকার, স্ট্যান্ডার্ড সিরামিকের ১ কোটি ৮৪ লাখ ৩৩ হাজার টাকার এবং উত্তরা ব্যাংকের ৩ কোটি ১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

নর্দার্ণ জুটের কারখানা বন্ধ: ব্যাংক হিসাব স্থগিত

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত নর্দান জুট ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানির সকল ব্যাংক অ্যাকাউন্ট স্থগিত করার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
জানা গেছে, ২২ জানুয়ারি হাইকোর্টের আদেশ অনুযায়ী বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর কোম্পানির বিভিন্ন ব্যাংকের সকল অ্যাকাউন্ট স্থগিত করার নির্দেশ দিয়েছেন। ফলে কোম্পানিটি তাদের রফতানি থেকে কোনও আয় করতে পারবে না।
যার ফলে নর্দান জুট ২২ ফেব্রুয়ারি থেকে ২৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত কারখানা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
নর্দান জুট পর্যাপ্ত তহবিল রক্ষণাবেক্ষণ করেও শেয়ারহোল্ডারদের জন্য নগদ লভ্যাংশ বিতরণ করতে পারেনি।

লেনদেনের শীর্ষে ফার্মাসিউটিক্যাল খাত

দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গতকাল লেনদেনের শীর্ষে অবস্থান করছে ফার্মাসিউটিক্যাল খাত। দ্বিতীয় স্থানে অবস্থান করছে বস্ত্র খাত। ইন্টান্যাশনাল লিজিংয়ের ডিএসইর লেনদেন পর্যালোচনায় এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্যমতে, ডিএসইতে মোট লেনদেনে ফার্মাসিউটিক্যাল খাতের দখলে রয়েছে ১৯ দশমিক ৬০ শতাংশ। খাতটির লেনদেন হয়েছে ১৩০ কোটি ৭১ লাখ টাকা। এর পরেই বস্ত্র খাতের অবস্থান। ডিএসইর লেনদেনে খাতটির অংশগ্রহন ১৩ দশমিক ৩০ শতাংশ। এই খাতে লেনদেন হয়েছে ৮৮ কোটি ৭৭ লাখ টাকা। লেনদেনে তৃতীয় স্থানে রয়েছে প্রকৌশল খাত। ডিএসইর লেনদেনে খাতটির অংশগ্রহন ১২ শতাংশ। খাতটির লেনদেন হয়েছে ৮০ কোটি ৯ লাখ টাকা। এদিকে ডিএসইর লেনদেনে জ্বালানি এবং বিদ্যুৎ খাতের অংশগ্রহন ৯ দশমিক ২০ শতাংশ। এ খাতের লেনদেন হয়েছে ৬১ কোটি ৪০ লাখ টাকা।
এছাড়া টেলিকমিউনিকেশন খাতে অংশগ্রহন ৭ দশমিক ৫০ শতাংশ। বিবিধ খাতের লেনদেন হয়েছে ৫০ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। বিবিধ খাতের ৬ দশমিক ১০ শতাংশ ও খাদ্য এবং আনুষাঙ্গিক খাতের ৫ দশমিক ৬০ শতাংশ অংশগ্রহণ রয়েছে।
বাকি খাতগুলোর মধ্যে সিমেন্ট খাতের ৪ দশমিক ৩০ শতাংশ, ব্যাংক খাতের ৪ দশমিক ১০ শতাংশ, সাধারন বীমা খাতের ৩ শতাংশ, আইটি খাতের ২ দশমিক ৭০ শতাংশ, ভ্রমন এবং অবকাশ খাতের ২ দশমিক ২০ শতাংশ, মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতের ২ দশমিক ১০ শতাংশ, আর্খিক খাতের ১ দশমিক ৮০ শতাংশ, জীবন বীমা খাতের ১ দশমিক ৮০ শতাংশ, পেপার এবং প্রিন্টিং খাতের ১ দশমিক ৪০ শতাংশ, সিরামিক খাতের ১ দশমিক ২০ শতাংশ, ট্যানারি খাতের ১ দশমিক ২০ শতাংশ, সেবা এবং আবাসন খাতের দশমিক ৬০ শতাংশ এবং জুট খাতের দশমিক ৪০ শতাংশ অংশগ্রহণ রয়েছে।

সুন্দরবনটাইমস.কম/রহমান আজিজ/ঢাকা

 


আপনার মতামত লিখুন :

নিজস্ব প্রতিবেদক