পাইকগাছার ৩শ গৃহহীন পরিবার এবার নতুন ডিজাইনের ঘর পাচ্ছে

প্রকাশিত: ১০:১৬ অপরাহ্ণ, মার্চ ৯, ২০২১ | আপডেট: ১০:১৬:অপরাহ্ণ, মার্চ ৯, ২০২১
সরকারি জায়গা চিহ্নিত করতে বেতবুনিয়া এলাকা পরিদর্শন করছেন ইউএনও এবিএম খালিদ হোসেন।

এবার দ্বিতীয় দফায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মুজিব বর্ষের উপহার হিসেবে দৃষ্টিনন্দন ঘর পাচ্ছে পাইকগাছার ৩শ গৃহহীন পরিবার। ইতোমধ্যে নির্মাণ কাজ শুরু করেছেন উপজেলা গৃহনির্মাণ বাস্তবায়ন কমিটি।

সোহাগ মাল্টিমিডিয়া এন্ড ট্র্যাভেলস

সরকারি জায়গা চিহ্নিত করতে প্রতিদিন নানা ব্যস্ততার মাঝে উপজেলার বিভিন্ন প্রান্তে ছুটে চলেছেন কর্মব্যস্ত ইউএনও এবিএম খালিদ হোসেন সিদ্দিকী। এর আগে প্রথম দফায় ২শ’২০ জন গৃহহীন পরিবারের মাঝে জমি সহ হস্তান্তর করা হয় ২শ’২০টি দৃষ্টিনন্দন ঘর। প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের আশ্রয়ণ প্রকল্প-২ এর আওতায় এ সব গৃহনির্মাণ করা হচ্ছে। দ্বিতীয় দফার গৃহনির্মাণ কাজ শুরু করা হলেও এখনো তেমনটি দৃশ্যমান হয়নি। কোথাও নির্মাণ কাজ সবেমাত্র শুরু করা হয়েছে। কোথাও নির্মাণ সামগ্রী নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। কোথাও আবার সরকারি জায়গা চিহ্নিত করতে কাজ করা হচ্ছে।

অপরদিকে রয়েছে প্রকৃত উপকারভোগীদের তালিকা প্রণয়ন করা। সবমিলিয়েই দ্বিতীয় দফার গৃহনির্মাণ কাজ নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এবিএম খালিদ হোসেন সিদ্দিকী, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা ইমরুল কায়েস ও উপজেলা এবং ইউনিয়ন ভূমি অফিসের কর্মকর্তাবৃন্দ।

মঙ্গলবার সকালে সরকারি জায়গা নির্ধারণে উপজেলার সোলাদানা ইউনিয়নের বেতবুনিয়া এলাকা পরিদর্শন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এবিএম খালিদ হোসেন সিদ্দিকী ও উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা ইমরুল কায়েস। পরিদর্শনকালে ইউএনও খালিদ হোসেন জানান, আমরা নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই প্রথম দফার ২শ’২০টি ঘর নির্মাণ করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর মাধ্যমে উপকারভোগীদের নিকট হস্তান্তর করেছি।

এরপর দ্বিতীয় দফায় ৩শ’ ঘর নির্মাণের অনুমোদন পেয়েছি। ইতোমধ্যে কাজও শুরু করা হয়েছে। তবে প্রথম দফার চেয়ে এবারের ঘর গুলো একটু আলাদা এবং নতুন ডিজাইনে হবে। আশা করছি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে নির্মাণ কাজ শেষ করে উপকারভোগী গৃহহীন পরিবারের মাঝে হস্তান্তর করতে পারবো।


আপনার মতামত লিখুন :

আমিনুল ইসলাম বজলু। নিজস্ব প্রতিবেদক। পাইকগাছা, খুলনা